জন্মাষ্টমীতে ছোট্ট গোপালের প্রিয় খাবার
জন্মাষ্টমীতে ছোট্ট গোপালের প্রিয় খাবার আগামী আগস্ট ২৩, ২০১৯ জন্মাষ্টমী আর তাই ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে তার আয়োজন৷
যে সব বাড়িতে শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন পালন হয় সেখানে মহা সমারোহে প্রসাদ তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন বাড়ির লোকেরা।
চলছে বাড়ার দোকান বসেছে ভিয়েন৷ তালের বড়া, মাখন, মিছরি ছোট্ট গোপাল খেতে ভালবাসে৷ তাঁর পছ্ন্দ মতো
খাবারগুলোতে জন্মাষ্টমীর দিনে থালাতে সাজিয়ে ঠাকুরের সামনে রাখতে হবে তো৷
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ছোট্ট গোপালরূপী কৃষ্ণকে তুষ্ট করতে কোন কোন খাবার বানাতে হয়ে থাকে৷
মাখন মিছরি: গোপালের ননী চুরির গল্প কারও অজানা নয়৷ তাই তাঁর জন্মদিনে মাখনতো মুখে তুলে দিতেই হবে।
উৎপাদনে যাচ্ছে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
গরুর খাঁটি দুধের সঙ্গে মাখনের সঙ্গে মিছরি মিশিয়ে তৈরি করা হত মাখন মিছরি৷
এখন অবশ্য অনেকেই বাড়িতে মাখন তৈরি না করে ছানা ও চিনি মেখে দেওয়া হয় এই ভোগ দেওয়া।
গোপালকলা: কোরা নারকেলের সঙ্গে চাল এবং ফল মিশিয়ে তৈরি করা হয় এই বিশেষ ভোগ।
নাড়ু: এমনিতে নাড়ু গোপাল বলে ডাকা হয়। তাই জন্মদিনে নাড়ু অবশ্যই থাকবে প্রসাদে হিসেবে।
তালের বড়া: বছরের এমন সময় গোপাল জন্মেছিলেন যখন সেটা আবার তাল পাকার সময়ই।
ফলে তাল ছাড়া কৃষ্ণ পুজো হয় না৷ তাই একেবারে ঘি-এ ভাজা মুচমুচে তালের বড়া গোপালদাদার সামনে থালায় সাজিয়ে রাখতেতো হবেই৷
ক্ষীর: ননীর পাশাপাশি গোপালের ক্ষীর খাওয়ার কথা শোনা যায়। তাই তাঁর জন্মদিনে ক্ষীর পায়েসতো রাখতেই হয়৷
অনিয়মিত পিরিয়ড? রইল ঘরোয়া সমাধান
রাবড়ি: দুধ, দই, মাখনের মতো শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় খাবার হলরাববি। তাই জন্মদিনের এটা আর বাদ যাবে কি করে৷
মালাই: কৃষ্ণের আর একটি প্রিয় খাদ্য হল মালাই।
মোহন ভোগ: এটা হল ঘিয়ে ভাজা সুজির হালুয়া৷ এর সঙ্গে ভোগে লুচি রাখাটাই রেওয়াজ।
মালপোয়া: শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম মালপোয়া। জন্মাষ্টমীর প্রসাদে রাখতেই হবে মালপোয়া।
শ্রখণ্ড: জন্মাষ্টমীতে ছোট্ট গোপালের এটি দই দিয়ে তৈরি অপূর্ব এক খাবার।
আমাদের দেশে অবশ্য এই খাবারের তেমন চল নেই কিন্তু ভারতের অন্যান্য রাজ্যে জন্মাষ্টমীর দিন শ্রখণ্ড একেবারে আবশ্যিক।

প্রতিনিধির তালিকা দেখতে ভিজিট করুন shopnotelevision.wix.com/reporters সাইটে।



