তালায় কতিপয় কিছু সাংবাদিক
তালায় কতিপয় কিছু সাংবাদিক আঙ্গুল ভুলে কলাগাছ হয়েছে।
সে সব ঘটনাকে প্রকাশ করতে গেলে সিনিয়ার সাংবাদিকরা জুনিয়ার সাংবাদিকদের নানাভাবে ব্যঙ্গ করে নিউজ প্রকাশ করে।
তাদের ব্যঙ্গ করার এক টায় উদ্দেশ্য যে তারা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ছোট ছোট সাংবাদিকরা সেখানে
নিউজগুলো প্রকাশ করলে তাদের কাছে বাধার সম্মুখীন হতে হয়।
এই মহান পেশা কে কাজে লাগিয়ে তারা বাণিজ্য খুলে নিয়েছে সেই কথা প্রকাশ করলে সিনিয়ারা বলে যে ছোটরা নিউজ লিখতে
পারেনা ছোট সাংবাদিকরা তারা কিছুই বোঝেনা এবং ভুয়া ও হলুদ সাংবাদিক হিসেবে তাদের কাছে পরিচিতি হয়।
ক্লিনিক- ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান-জরিমানা
সাতক্ষীরা জেলা তালা উপজেলায় কতিপয় কিছু অসাধু লোক সংবাদিক বনে এসে রাতারাতি আঙ্গুল ভুলে কলাগাছ হয়েছে।
একটু পিছনে গেলেই পরিষ্কার উপলব্ধি করা যায়, কয়েক বছর আগে যারা কোন রকম জীবন যাপন করতো,
সামান্য বস্তিতে ভাড়া থাকতো হঠাৎ করে বিলাস বহুল জীবন যাপন করতে শুরু করেছে।
তালা উপজেলার উপর সোনার দামে জমি কিনে বিলাস বহুল বাড়ি ও দামী গাড়ির মালিক হয়েছেন,
তাদের সাংবাদিকতা ছাড়া অন্য কোন পেশা ছিলো না, তাহলে কি ভাবে সম্ভব এদের আয়ের উৎস কোথায়?
শিয়ালকোল এলাকা থেকে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার: র্যাব-১২
কি ভাবে হলো কোটি টাকার মালিক, এই ভি আই পি চলাফেরার অর্থ কোথা থেকে আসে।
তাদের মূল লক্ষ্য মাত্রা উপজেলার বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি অফিস পাড়া,টেন্ডারবাজি, ইটের ভাটায় পরিবেশ অধিদপ্তরের সনদ পাইয়ে দেওয়া,
বিভিন্ন জলমহলের ইজারা নিয়ে দেওয়া, বিরোধী প্রতিষ্ঠানসমূহ নিজের প্রতিষ্ঠান পরিচয় দিতে বলে,
সমাজের সাদা মনের মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা, সাংবাদিকতাকে কাজে লাগিয়ে নিজে নিজে সিনিয়র ভাব দেখিয়ে
জাতীর বিবেক নামক পেশাটা কে একটি চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি পেশায় নিমজ্জিত করেছে, দেশ যখন মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সে অঙ্গীকারবদ্ধ
পক্ষান্তরে এরা মাদক ব্যবসায়ীকে ছায়া দিচ্ছে এবং তাদের ছত্র ছায়ায় জমজমাট মাদক ব্যবসা আত্র এলাকায় পরিচালনা করে যাচ্ছে।
মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা মাশুহারা নিচ্ছে।
আমঝুপি নীলকুঠি ঘিরে আছে লর্ড ক্লাইভের স্মৃতি
উপজেলায় কোনো নতুন অফিসার যোগদান করলেই এক গুচ্ছ ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়ে একটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে সেটাকে কাছে লাগিয়ে
বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী অফিস, হাসপাতাল থেকে নিয়োমিত মাশু হারা নিয়েই তালা সদরে ও
বাইরে একাধিক বিলাস বহুল বাড়ী ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছে।
সবচেয়ে হাস্যকর বিষয় হলো কোথাও কোন দূর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে গেলে জানা যায়
দূর্নীতিবাজ রা মাশুহারা দেই উমুক তুমুক সংবাদিক সাহেবকে,
যারফলে সকল অনিয়ম নিয়মে পরিণত হবে।
বিষয়টি দূর্নীতি দমন কমিশনের নজরদারি দাবি জানাচ্ছি, পাশাপাশি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
/ জহাসা
