দেশব্যাপীপরিবেশ ও সমাজশিরোনামসব খবর

খোকসা উপজেলার কমলাপুরে মা কে পিটালো দুই ছেলে

খোকসা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি: কুষ্টিয়া জেলার কমলাপুর ৯ নং পৌরএলাকায়র গ্রামে ষাটোর্ধ্ব এক বৃদ্ধ মাকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে তার নিজের সন্তানের বিরুদ্ধে।

এই নির্যাতনের প্রতিকার চেয়ে বড় মেয়ে আইশা খাতুন  অভিযোগ করেছেন ভূক্তভোগী মা নুপি খাতুন (৬৫)।

১৫বছর পূর্বে নুপি খাতুনের স্বামী দেলবর মিয়া মারা গেছে।

তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন অযুহাতে তার দুই ছেলে আদম মিয়া (৪৫) চাঁদ মিয়া (৩৭) তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করার পাশাপাশি শারীরিকভাবেও নির্যাতন করে।

মির্জা সালাহউদ্দিন এর প্রচেষ্টায় হারানো মোবাইল উদ্ধার

একাধিকবার তাকে মেরে আহত করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

ওই নারী জানান, তার চার সন্তান দুই ছেলে দুই মেয়ে।

বড় ছেলে আদম মাছ ব‍্যবসায়ী ছোট্র ছেলে ঢাকায় গাড়ি চালায় ঢাকায় থাকেন।

বর্তমানে তিনি অন‍্যের জায়গায় ঘড় করে থাকেন তাও গড়াই নদী গর্ভে বিলিন হতে চলেছে একেতে ছেলেদের অতিআচার অন‍্য দিকে গড়াই নদীর ভাঙনে ভয়ের ভেতরে দিন কাঁটাচ্ছে নুপি খাতুন দেখার কেউ নাই। 

নড়াইলে নন এমপিও শিক্ষকদের প্রধামন্ত্রীর উপহার বিতরণ

তার অভিযোগ ছেলেরা ভাত দেয়না  নিজের অংশের জমি দুই মেয়েকে দিয়েছেন বড় মেয়ে আইশা খাতুনের স্বামী অল্প বয়সে মারা গেছেন তার সংসারে খুব অভাব অনটন তাই তাকে একটু দেখেছি বাবা ।

এরপর থেকেই তাকে বিভিন্ন সময় কারণে অকারণে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করাসহ মারধোর করছে আদম।

এছাড়া ছোট ছেলে চাঁদ মারধর করে ঢাকা চলে গিয়েছে সে ঢাকা থেকে ফোন করে তার সাথে খারাপ ব্যবহার করে।

ছেলেদের এই অত্যাচার সইতে না পেরে তিনি গত সাংবাদিকদের এসব করুন কথা বলে কেঁদে ফেলেন।

মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১২ ইয়াবাসহ

সাংবাদিকেরা দুই ছেলের সংঙ্গে যোগাযোগ করলে নিজের মায়ের উপর কোন ধরণের নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে দুই ছেলে।

তারা জানান তার মা এবং সে আলাদা বাড়িতে বসবাস করে।

এছাড়া  মায়ের একখন্ড জমি বিক্রি নিয়ে  দ্বন্দ্ব হয়েছে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা।

মা জমি বিক্রয় করেছে এ নিয়ে মাঝে মধ্যে বাগবিতন্ডা হয়।

আদমের দাবি সে পরিবারের বড় ছেলে।

তাই পরিবারের কারো সাথেই কোন প্রকার সমস্যা হলেই সে দায় তার উপর চাপানো হয়।

/ জুখা

http://shopno-tv.com

One thought on “খোকসা উপজেলার কমলাপুরে মা কে পিটালো দুই ছেলে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *