দেশব্যাপীকৃষি ও প্রযুক্তিজীবনশৈলীশিরোনামসর্বশেষসব খবর

পেয়ারার বাগান গড়ে সফল নওগাঁর শিক্ষক শামসুর

পেয়ারার বাগান গড়ে সফল নওগাঁর শিক্ষক শামসুর, পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ আর সকলের পছন্দের ফলের নাম পেয়ারা।

এটি এমন একটি জনপ্রিয় ফল যেটা কম-বেশি সবারই পছন্দের।

ছোট ছোট করে কাটা কচকচে পেয়ারার সাথে কাসুন্দি, শুকনো মরিচ এবং

লবণ দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে দিলে খেতে চাইবে না-এমন লোকের সংখ্যা নেই বললেই চলে।

শেষ মুহুর্তেও বেনাপোল দিয়ে ঢুকল না পেঁয়াজ

কেননা সব বয়সের লোকজনই এই ফলটি পছন্দ করে খেতে।

নওগাঁর মান্দা উপজেলার গণেশপুর গ্রামে থাই পেয়ারার বাগান করে লাভবান হয়েছেন শিক্ষক শামসুর রহমান।

তিনি সতিহাট কেটি উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক।

প্রায় ৫৫ বিঘা জমিতে তিনি গড়ে তুলেছেন মিষ্টি ও সুস্বাদু থাই পেয়ারার বাগান।

প্রতিদিন প্রায় ৪০ মণের মতো পেয়ারা বিক্রি হয় এই বাগান থেকে।  

এসব পেয়ারা নওগাঁসহ পাশবর্তী কয়েকটি জেলায় সরবরাহ করা হয়।

শামসুর রহমান জানান, ’ছাত্রজীবন থেকে কৃষির সাথে সম্পৃক্ততা ছিল আমার।

পড়াশোনার পাশাপাশি ২০১১ সাল থেকে আমি বিভিন্ন ধরনের ফলের চাষ শুরু করি।

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় কৃষকলীগের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ওই বছরেই অন্যের কিছু জমি ইজারা নিয়ে কলা চাষ শুরু করি।

কলা চাষে কিছুটা লাভ হলেও গাছে মোড়ক ধরায় পেয়ারা চাষের সিদ্ধান্ত নিই।

এরপর ২০১৪ সালের শেষের দিকে ১০ বিঘা জমি ইজারা নিয়ে থাই পেয়ারার বাগান শুরু করি।

পেয়ারা চাষ লাভজনক হওয়ায় জমির পরিমাণ বাড়তে থাকে। বর্তমানে ৫৫ বিঘা জমির ওপর পাঁচটি থাই পেয়ারার বাগান করেছি। ’

তিনি আরও জানান, ‘প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ২০০-২৫০টি পেয়ারা চারা রোপণ করা আছে।

এসব চারা বগুড়া, নাটোর ও চুয়াডাঙ্গা থেকে সংগ্রহ করেছি। ওই সময় প্রতিটি চারা কিনতে খরচ হয়েছিল ২০ থেকে ৩০ টাকা।

সেই হিসেবে প্রথম বছর প্রতি বিঘায় খরচ পড়েছিল প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা।

এশিয়ানদের মধ্যেও এগিয়ে আাছেন জো বাইডেন

গাছ লাগানোর ছয় মাসের মাথায় ফল আসতে শুরু করে। এখন প্রতিদিন প্রায় ৩০-৪০ মণ পেয়ারা উঠানো হয়।

প্রতি মণ পেয়ারার পাইকারি দাম দেড়-দুই হাজার টাকা। পাইকাররা বাগানে এসে পেয়ারা কিনে নিয়ে যান। ’

পেয়ারার বাগানে নিয়মিত কাজ করছেন আজিজুল, পারভেজ ও মোশারফসহ আরও বিশজন শ্রমিক।  

তাঁরা জানান, ’গত পাঁচ বছর থেকে তারা বাগানে নিয়মিত কাজ করছেন। সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত কাজ করি।

মজুরি পাই ২৫০ টাকা। সারা বছরই তাঁরা এই পেয়ারা বাগানে কাজ করেন।

বাগানের ঘাস নিড়ানো থেকে শুরু করে পানি ও সার দেয়াসহ বিভিন্ন পরিচর্চা করেন তাঁরা। ’

এব্যাপারে মান্দা উপজেলা কৃষি অফিসার রাকিবুল হাসান বলেন, ’আমি শামসুর রহমানের পেয়ারা বাগানটি পরিদর্শন করেছি।  

মায়ের নাম যুক্ত হচ্ছে আফগান শিশুদের পরিচয়পত্রে

তিনি একজন সফল পেয়ারা চাষি। বিভিন্ন সময় মোবাইলে পরামর্শ নেন তিনি।

কৃষি অফিস তাঁকে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও সহযোগিতা করে।

বিশেষ করে মিশ্র ফলের বাগান করে শিক্ষিত সচেতন বেকাররা অবশ্যই সফল হবেন।

পেয়ারার বাগান গড়ে সফল এব্যাপারে কেউ আগ্রহী হন কৃষি অফিস থেকে তাঁদেরকে সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান এই কৃষি কর্মকর্তা’

/ আজু

Shopno Television
The Bangla Wall
http://shopno-tv.com/
Shopno Television
http://shopno-tv.com/
https://shopnotelevision.wixsite.com/reporters

নওগাঁ ডিস্ট্রিক্ট করেসপনডেন্ট

AMINUL ISLAM JEWEL Cell: 01737 123 100 E-mail: aminuljdesh@gmail.com Work Experience: District Reporter of Dainik Bayanno. Sub-editor at RTNN.net. Staff Reporter of RTNN.net Staff Reporter of Breakingnews.com.bd Desk reporter of Radio Progoti. District Reporter of Jonodesh. Successfully Completed the following courses: 6 months special long course on News Presenting & Reporting by jobsA1.com. Basic training on News writing by Rajshahi Journalist Society. Short Course on Reporting Arranged by Juger Alo Long course on special reporting training. Special course on news presenting. B-Ed- 2016: Result 1st class. M.A-2011: English Literature, Result: 2nd class. Experience: I am also an Assistant English Teacher in a High School. Name: Aminul Islam Jewel Father’s name: Abdus Samad Mother’s name: Asmin Ara Date of birth: 02-03-1989 Blood group: A (+) Present Address: Par-Naogaon, Naogaon. Permanent Address: Vill: Antaher PO: Chhatiangram, PS: Adamdighi Dist: Bogra

2 thoughts on “পেয়ারার বাগান গড়ে সফল নওগাঁর শিক্ষক শামসুর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *