নড়াইলে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও সমর্থকদের নামে মামলা
নড়াইলে সাংসদের স্ত্রীসহ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও সমর্থকদের ৬৫ জনের নামে মামলা কালিয়া পৌরসভা নির্বাচন।
নড়াইলের কালিয়া পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার নির্বাচনী কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার অভিযোগে স্থানীয় সাংসদের স্ত্রী চন্দনা হকসহ
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও সমর্থকদের নামে মামলা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে ৬৫ জনকে আমামি করে ওই মামলা করেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. ওয়াহিদুজ্জামান (হীরা)।
সেখানে ৩/৪টি বোমার বিস্ফোরণ ঘটনা হয় বলে অভিযোগ।
চন্দনা হক স্থানীয় নড়াইল-১ (কালিয়া-সদরের একাংশ) আসনের সরকারদলীয় সাংসদ বি এম কবিরুল হকের (মুক্তি বিশ্বাস) স্ত্রী।
নড়াইলে আওয়ামীলীগের সভাপতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন
মামলায় স্থানীয় নড়াইল-১ (কালিয়া-সদরের একাংশ) আসনের সরকারদলীয় সাংসদ বি এম কবিরুল হকের (মুক্তি বিশ্বাস)
স্ত্রী চন্দনা হক ও মেয়র পদে ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী ফকির মুশফিকুর রহমানকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে।
অন্য আসামিরা ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী ফকির মুশফিকুর রহমানের সমর্থক। গত শনিবার (২৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১টার দিকে
কালিয়া শহরের বড়কালিয়ার ঘোষপাড়ায় নৌকার নির্বাচনী কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
এতে কার্যালপডা কাপড় ও নৌকার প্রতিকৃতি পুড়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে দুটি বোমা সাদৃশ্য বস্তু ও দুটি ছ্যানদা উদ্ধার করা হয়।
চুনারুঘাটে অভিযোগের পরেও আঁধারে জমিতে ধান রোপন
ফকির মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনা সাজানো নাটক। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
আমার সমর্থকদের মাঠছাড়া করতে নিজেরা এটি ঘটিয়ে আমার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।’
কালিয়া থানার ওসি শেখ কনি মিয়া বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আগামী ৩০ জানুয়ারি কালিয়া পৌরসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে।
এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়াহিদুজ্জামান (হীরা)।
নড়াইলে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান মেয়র ফকির মুশফিকুর রহমান। তিনি কালিয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক আহ্ববায়ক।
এ ছাড়া বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সহসভাপতি এস এম ওয়াহিদুজ্জামান (মিলু)।




Pingback: রাজশাহীর চারঘাটে ট্রাকটরের চাপায় চালক নিহত - দ্যা বাংলা ওয়াল