চারঘাটে নির্দেশনা উপেক্ষা করে বেশি দরে মাংস বিক্রি
রাজশাহীর চারঘাটে সরকারী নির্দেশনা উপেক্ষা করে বেশি দরে বিক্রয় হচ্ছে গরু ও মহিষের মাংশ।
ঈদকে সামনে রেখে একধরনের অসাধু মাংস বিক্রেতাগন হঠাৎ করে মাংসের দাম বৃদ্ধি করে বিক্রয় করছে
বলে অভিযোগ করেন পলি বিদ্যুত মোড়ে মাংস ক্রেতারা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার চারঘাট বাজার, পলি বিদ্যুৎ মোড়, সারদা বাজার, ট্রাফিক মোড় নন্দনগাছি বাজার সহ
বিভিন্ন মোড়ে ঈদ উল ফিতরকে সামনে রেখে গরু, মহিষ এর মাংস বিক্রয় করতে দেখা দেছে।
প্রতিটি মোড়ে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৫৫০ টাকা ও মহিষের মাংস প্রতি কেজি ৬০০ টাকা দরে বিক্রয় করতে দেখা যায়।
পাহাড়পুরে ঈদ উপহার বিতরন করেছে ফ্রেন্ডস ফাউন্ডেশন
অথচ উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটি সভার কার্যবিবরনী অনুযায়ী প্রতি কেজি গরুর মাংস ৪৮০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা এবং
মহিষের মাংস ৪৮০ টাকা থেকে ৫২০ টাকা নির্ধারন করা হয়।
উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটি মাংসের দাম নির্ধারন করে দিলেও মানছেন না মাংস বিক্রেতাগন।
পলি বিদুৎ মোড়ের মাংস বিক্রেতা রফিকুল বলেন, বেশি দামে গরু ক্রয় করায় মাংসের দাম কেজি প্রতি ৫০ টাকা বাড়িয়ে ৫৫০ টাকা দরে বিক্রয় করছি।
উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটির নির্ধারিত দামে গরু ও মহিষের মাংস বিক্রয় করলে লোকসান হবে বলে তিনি জানান।
তালায় এইচএসসি ১৪ ব্যাচের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
চারঘাটে নির্দেশনা উপেক্ষা করে এবিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি চাঁন মিয়া বলেন
উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটিতে গরু ও খাশির মূল্য বেধে দিলেও মহিষের মাংসের বিষয়ে আলোচনা হয়নি।
তবে নির্ধারিত মূল্যে মাংস বিক্রয়ের জন্য মাংস ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানান।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দা সামিরা বলেন উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটিতে মাংসের দর নির্ধারন করা হয়েছে।
কেউ যদি বেশি মূল্যে মাংস বিক্রয় করে তাহার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রতিনিধির তালিকা দেখতে ভিজিট করুন shopnotelevision.wix.com/reporters সাইটে।




Pingback: রংপুর বিভাগে প্রধান জামাত রংপুর কোর্ট জামে মসজিদে - দ্যা বাংলা ওয়াল
Pingback: নাগরপুর দেলদুয়ারের সর্বস্তরের জনগণকে ঈদের শুভেচ্ছা - দ্যা বাংলা ওয়াল