কুরবানী মুসলমানদের জন্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব

কুরবানী মুসলমানদের জন্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব। কুরবানী সময় সমর্থবানরা পছন্দ মত গরু, মহিশ, ছাগল, দুম্বা, উঠ সহ
ইসলামের বিধান অনুসারে পশু কিনে কুরবানী দেয়।
কুরবানীর কিছু দিন আগে থেকেই হাটে বাজারে পশুর হাট দেখা যায়।
আবার অনেক জায়গাতে কুরবানী কে কেন্দ্র করেই বিশাল বিশাল হাট চালু হয়। শহরেও অস্থায়ী ভাবে কুরবানীর পশুর হাট বসে।
খামারীরাও কুরবানী কে উদ্দেশ্য করে কয়েক মাস আগে থেকেই কুরবানীর পশু মোটাতাজা করে সময়মত হাটে বিক্রির জন্যে নিয়ে যায় কাঙ্খিত মূল্যে আশায়।
কুরবানীর আর খুব বেশি দেরি নেই, খামারীরা এখন খুব ব্যাস্ত সময় পার করছে কুরবানীর পশুকে প্রস্তুত করে হাটে নেবার জন্যে।
কিন্তুু করোনার ভয়াবহতায় হতাশায় ভুকছে খামারীরা।
নড়াইলের মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার ৩৭৬৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার
লকডাউন সার্টডাউনের কারনে যদি কুরবানীর পশুর হাট বন্ধ থাকে তাহলে গত একবছরের প্রস্তুতি,পরিকল্পনা সবই নষ্ট হয়ে যাবে।
গুনতে হবে বিশাল লস। পশুর কাঙ্খিত দাম পাবেনা, পশুর খাবারের বাঁকী, সংসারের খরচ কি ভাবে আসবে
এসব টানা পোরা নিয়ে ভাগ্যের দিকে তাকিয়ে আছে সব খামারীরা।
এমন এক হতাশায় পরেছেন নওগাঁর খামারী মের্সাস মাশরূপ এগ্রো এন্ড ডেইরী ফার্মের প্রোপাইটার মারুফ হোসেন (মোবাইল নম্বর ০১৭১৭-৭২২৮৫৮)।
তালায় স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন টিওয়াইএ এর মাক্স বিতরণ
গরু মোটাতাজা করনের পাশাপাশি সখ করে গত দের বছর আগে রাজশাহী সিটির হাট থেকে মোটাতাজা করনের উদ্দেশ্যে দুটি মহিশ কিনে ।
গরুর চেয়ে অধিক লাভ থাকা সর্তেও করোনার কারনে আশানুরূপ দাম না পাওয়ার আসঙ্খা করছে খামারী।
করোনার কারনে বাজার হাট বন্ধ হতে পারে তাই অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই খামারী।
কুরবানী মুসলমানদের জন্যে করোনা না থাকলে মহিশের দাম বেশি হত জেনেও (১) একটি মহিশের দাম দশ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করেছেন।
দাম কম হলেও বিক্রি করতে হবে কারণ শুধু পুজি উঠানো,খাবারের বাঁকী পরিশোধ, শ্রমিকের বেতন এবং ব্যাংক ঋন পরিশোধের জন্যে।
খামারী বলেন দেশের এমন অবস্থায় গত বছর গুলোতেও লস গুনতে হয়ে, এইবারও লস। এমন ভাবে চলতে থাকলে খুব শিঘ্রই খামার বন্ধ হয়ে যাবে।

প্রতিনিধির তালিকা দেখতে ভিজিট করুন shopnotelevision.wix.com/reporters সাইটে।


Pingback: জাতীয় স্মৃতিসৌধে নতুন সেনাপ্রধানের শ্রদ্ধা - দ্যা বাংলা ওয়াল