বেনাপোল লকডাউন কার্যক্রম পরিদর্শনে খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি
যশোরের বেনাপোল লকডাউন কার্যক্রম পরিদর্শনে খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি।
যশোরের লকডাউন কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন পুলিশের খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন।
সোমবার দুপুরে বেনাপোল পোর্ট থানার বিভিন্ন চেকপোস্ট ও আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ঘুরে দেখেন তিনি।
এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়াদ্দারসহ জেলা পুলিশের উদ্ধর্তন কর্মকর্তাগণ।
পরিদর্শনকালে ডিআইজি বলেন, অতি-স¤প্রতি খুলনা বিভাগে করোনা সংক্রমণের হার অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।
সংক্রমণের দিক দিয়ে যশোর জেলাও ঊর্ধ্বগতিতে আছে।
রাজশাহীতে টিসিবি পণ্য বিক্রয়ের প্রথম দিনেই স্বাস্থ্যবিধি লংঘন
ইতোমধ্যে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন পদক্ষেপ।
তিনি বলেন, করোনার প্রথম ঢেউয়ে খুলনা বিভাগের প্রতিটি জেলায় অত্যন্ত ভালো অবস্থানে ছিলো।
সংক্রমণের দিক দিয়ে আমরা অনেক অংশে কম ছিলাম।
কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে এসে খুলনা বিভাগ সংক্রমণের দিক দিয়ে ঊর্ধ্বগতিতে আছে।
যশোর জেলা সংক্রমণের দিক দিয়ে খুবই বিপদজনক পজিশনে আছে।
পঞ্চম দিনেও রংপুরে কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন
আমরা প্রথমে মনে করতাম হয়তো বয়োজেষ্ঠরা বেশি সংক্রমিত হয় তবে এবাবের সংক্রমণ পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে সকল শ্রেণীর মানুষই সংক্রমিত হচ্ছে।
এই সংক্রমণ হতে নিজেকে এবং দেশকে রক্ষা করতে হলে আমাদের সকলকে অবশ্যই তিনটি নির্দেশনা মেনে চলতে হবে বলে তিনি জানান।
যশোর জেলা পুলিশের প্রতিটি ইউনিট সংক্রমণ এড়াতে দিন-রাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বেনাপোল লকডাউন কার্যক্রম পরিদর্শনে জেলায় বসানো হয়েছে ৬০টি পুলিশি চেকপোস্ট, ৫০টি মোবাইল পার্টি এবং
জরুরী পরিসেবা ব্যতিত সীমান্তবর্তী সব কয়টি চেকপোস্ট সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
Pingback: ফেসবুকে কমেন্ট করা নিয়ে ভালুকায় কলেজ ছাএ খুন - দ্যা বাংলা ওয়াল