বিশ্বমভরপুরে ২১০ পরিবারের ভাগ্যে জুটেছে স্বপ্নের ঠিকানা
বিশ্বমভরপুরে ২১০ পরিবারের ভাগ্যে জুটেছে স্বপ্নের ঠিকানা।
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার স্বরূপ গৃহহীন দের গৃহ নির্মাণ কার্যক্রম সারা দেশের ন্যায় সুনামগঞ্জ জেলায় ও অব্যাহত রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার ছিল দেশের কোন লোক গৃহহীন থাকবে না। পর্যায় ক্রমে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে।
তারই ধারাবাহিকতায় সরকারের দুই শতাংশ খাস জমিতে পাকা ঘর নির্মাণ করে দলিল সহ তাদের ঘর উপহার দেয়ার হচ্ছে।
সেই সাথে বিশুদ্ধ পানি ও বিদ্যুতের সুবিধা সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করেছেন।
সুনামগঞ্জ জেলার ১১ উপজেলায় ৪ হাজার ২৬৬টি ঘর বরাদ্দ প্রদান করেন।
দুই পর্যায়ে এই ঘরগুলো উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে আবার কিছু ঘর উপকারভোগীদের হস্তান্তর করা হয়ে গেছে।
রাজশাহীতে র্যাবের অভিযানে মাদক ব্যাবসায়ী গ্রেফতার
সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় দুই পর্যায়ে ২১০টি ঘর বরাদ্দ প্রদান করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ১৫০টি এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ৬০টি।
ইতিমধ্যেই সব কটি ঘর নির্মাণ করে উপকারভোগীদের দলিলপত্র সহ হস্তান্তর করা হয়েছে জানিয়েছেন বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিউর রহিম জাদীদ।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বরাদ্দ প্রাপ্ত ঘর হচ্ছে কাটাখালী ২৩টি, জামালপুর ৫২টি, মুজিব পল্লী ৩৯টি, কাপনা ১৬ টি, ফতেপুর ১৫টি, সোনাপুর ১১টি,
বাহাদুরপুর ৮টি, বিশ্বম্ভরপুর ৯টি, লক্ষীপুর ২১টি, বামেরা ৩টি, শ্রীধরপুর ৫টি এবং অন্যান্য স্থানে আরো ৮টি সহ মোট ২১০টি।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলাধীন মুজিব পল্লী তে নির্মাণাধীন ঘর নির্মাণ কাজ সরেজমিন পরিদর্শন করে জানা যায় । কাজের গুণগত মান ও ভাল দাবী করেন সংশ্লিষ্টরা।
বিশ্বমভরপুরে ২১০ পরিবারের ভাগ্যে দুই পর্যায়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘর গুলো উপকার ভোগীদের মাঝে
হস্তান্তর করেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সহ স্হানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ।
স্বপ্নের ঠিকানার বাসিন্দাদের সাথে কথা বললে তারা জানান জীবনে কল্পনাও করিনি নিজেদের পাকা ঘর হবে নিজের নামে জায়গার পাব।
নওগাঁয় পৌর মার্কেটের একটি কক্ষ থেকে বাংলা মদ উদ্ধার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের এই সুযোগ করে দিয়েছেন তার জন্য আমরা নামাজ পড়ে দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে দীর্ঘ জীবি করেন।
তাদের ভাষ্য প্রধানমন্ত্রী বেঁচে থাকলে আমাদের ভাগ্যে আরও অনেক কিছুই জুটবে।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্ম কর্তা সাদিউর রহিম জাদীদ জানান বিশ্বম্ভরপুর উপজেলাধীন ২১০টি ঘরের নির্মাণ কাজ সুষ্ট ভাবে নির্মাণ হয়েছে।
দুই পর্যায়ে ঘর গুলো উপকার ভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে । বিশুদ্ধ পানি ও বিদ্যুতের ব্যবস্থা রয়েছে।
উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক মনিটরিং ও করা হচ্ছে।
সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন জানান সুনামগঞ্জ জেলার বরাদ্দ প্রাপ্ত ঘর গুলোর কোনটির নির্মাণ কাজ শেষ করে
উপকারভোগীদের দলিল পত্র সহ বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে কিছু কাজ চলমান আছে শেষ হলেই হস্তান্তর করা হবে।
কোন ত্রুটি থাকলে তা মেরামত বা সংস্কার করে দেয়া হবে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত বিভিন্ন উপজেলার ঘর নির্মাণ কাজ পরিদর্শন ও মনিটরিং করছি।

প্রতিনিধির তালিকা দেখতে ভিজিট করুন shopnotelevision.wix.com/reporters সাইটে।




Pingback: যশোরের ঝিকরগাছায় কালভার্ট বন্ধ পানিবন্দী ৩০টি পরিবার - দ্যা বাংলা ওয়াল