নাভারন ইউনিয়ন নির্বাচনে অধ্যাপক রফিকুল চেয়ারম্যান প্রার্থী
ঝিকরগাছার নাভারন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বুলিকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চান ইউনিয়নবাসী।
সদালাপী, কর্মীবান্ধব ও গরীবের বন্ধু হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম বুলি আপাদমস্তক একজন বঙ্গবন্ধু সৈনিক।
পারিবারিক ভাবেই তিনি মুক্তিযুদ্ধের সংগঠন আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত।
রফিকুল ইসলাম বুলি নাভারন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক।
ইউনিয়নের কুন্দিপুর গ্রামের বিশিষ্ট আওয়ামীলীগার আব্দুল মালেকের ছেলে বুলির জন্ম ১৯৭১ সালে।
বুলি বঙ্গমাতার নামে প্রতিষ্ঠিত নাভারন ফজিলাতুননেছা মহিলা কলেজের ভূগোল বিভাগের অধ্যাপক।
ছাত্রাবস্থায় ১৯৯০ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার সময় ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে কাজ করেছেন।
২০০১ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত নাভারন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন।
নাভারন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন।
২০১৪ থেকে নাভারন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন।
নবজাতককে কবর দিতে এসে বিপাকে পড়েন এক বাবা
এছাড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। রাজনীতি করতে এসে হামলা ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে তাকে।
ইউনিয়নের সাধারন মানুষের ভাষ্য করোনাকালীন সময় ও তীব্র শীতে ইউনিয়নের সাধারন মানুষের কাছে ছুটে গিয়েছেন রফিকুল ইসলাম বুলি।
রাতের আধারে গোপনে পৌছে দিয়েছেন খাদ্য ও শীতবস্ত্র। এসব সহযোগিতার পাশাপাশি তাদের যেকোন সুবিধা অসুবিধায় সব সময় পাশে থাকে বুলি।
কলেজের সময় বাদে ফুলটাইম রাজনৈতিক নেতা হিসেবে ইউনিয়নবাসির সেবা দিয়ে থাকেন তিনি।
রঘুনাথপুর বাকী গ্রামের লাল মিয়া (৪২) বলেন, রফিকুল ইসলাম বুলি একজন সুসংগঠক।
তার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা নাভারন ইউনিয়নে সুসংগঠিত। জাতীয় সকল কর্মসূচি এখানে শতভাগ পালিত হয়।
নাভারন ইউনিয়ন নির্বাচনে এব্যাপারে তার অবদানই সবচাইতে বেশি।
শ্রীপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সাংবাদিকের উপর হামলা
বায়সা চাঁদপুর গ্রামের সহিদুল ইসলাম (৪৮) বলেন, আগামী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে তাকে আমরা চেয়ারম্যান হিসেবে পেতে চাই।
কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে অসহায় দুঃস্থ মানুষের খোঁজ খবর নেওয়া, তাদের সাহায্য সহযোগিতা করার জুড়ি আর কেউ নেই।
ঢাকা পাড়া কানু ব্যাপারী (৭৮) বলেন, দলের দূর্দিনে আমরা ছিলাম। সুদিনেও আমরা আছি।
তবে বুলির মত যোগ্য সংগঠকের হাতে ইউনিয়নে দলের দায়িত্ব থাকায় আমরা ভাল আছি। সে আমাদেরকে যোগ্য মর্যাদা দেয়।
জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমাদের দাবি ‘আমরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে তাকে চাই’।
হাড়িয়া গ্রামের মোসলেম আলি (৭২) বলেন, করোনাকালিন সময়ে সকলে যখন ঘরবন্দী বুলি তখন জীবন বাজি রেখে আমাদের পাশে এসেছেন।
সাহায্যে সহযোগিতা করেছেন। আমাদের সুখ দুঃখের খবর নিয়েছেন।
রফিকুল ইসলাম বুলি বলেন, আমি আমার মায়ের কাছ থেকে শিখেছি কিভাবে অসহায় দুঃস্থদের সেবা করতে হয়।
মায়ের মৃত্যুর পর তার সেই আদর্শ আমি লালনপালন করি। সাধারণ মানুষের কল্যানে কাজ করি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন করে তৃণমূলে কাজ করে যাচ্ছি।
জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে মনোনয়ন দেন তবে নাভারন ইউনিয়নকে সম্পূর্ণ মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, জঙ্গীমুক্ত
একটি ডিজিটাল ইউনিয়ন হিসেবে নেত্রীকে উপহার দেবো, ইনশাল্লাআহ।
Pingback: বেনাপোল ১৩ দিনে মাত্র ৬০ মেট্রিক টন আমদানি ভারত থেকে - দ্যা বাংলা ওয়াল
Pingback: শার্শার পল্লীতে ২০০ মৎস্যজীবি পরিবার বেকার - দ্যা বাংলা ওয়াল