হবিগঞ্জে এলজিইডি অফিসের কর্মচারীর লাশ উদ্ধার
হবিগঞ্জে শহরতলীর পোদ্দারবাড়ি এলাকার একটি বাসায় এলজিইডি অফিসের এক কর্মচারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গত মঙ্গলবার দুপুরে সদর থানার ওসি মো. মাসুক আলীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে
সদর উপজেলা এলজিইডি অফিসের সহকারী কাজী হুমায়ুন কবিরের (৪৫) লাশ উদ্ধার করে।
লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
’বরগুনার সৌন্দর্য’ পর্যটন অ্যালবাম এর মোড়ক উন্মোচন
খবর পেয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাখাওয়াত হোসেন রুবেল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
পুলিশ জানায়, কাজী হুমায়ুন কবির দীর্ঘদিন ধরে এলজিইডি অফিসে চাকরি করে আসছেন।
পোদ্দারবাড়ি এলাকায় একটি রুম ভাড়া নিয়ে একাই থাকতেন তিনি।
অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবীতে অভিযোগ
সোমবার রাতে ওই রুমে ঘুমানোর পর মঙ্গলবার ঘুম থেকে না উঠায় স্থানীয় লোকজনের সন্দেহ হয়।
পরে জানালার ফাঁক দিয়ে দেখেন নিথর দেহ পড়ে আছে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তার লাশ উদ্ধার করে।
ওসি মাসুক আলী জানান, সম্ভবত স্ট্রোক করে তার মৃত্যু হয়েছে।
হবিগঞ্জে এলজিইডি অফিসের পরিবারের অভিযোগ না থাকায় মঙ্গলবার রাতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের জিম্মায় লাশ হস্তান্তর করা হয়।
তিনি কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানার ভাঙ্গুজুরি গ্রামের মৃত কাজী আবদুল মন্নানের ছেলে।
/ মোসেউ

Pingback: সংস্কারের অভাবে বিলুপ্তি প্রায় নওগাঁর দুবলহাটি রাজবাড়ি - দ্যা বাংলা ওয়াল