দেশব্যাপীপরিবেশ ও সমাজজীবনশৈলীশিরোনামসর্বশেষসব খবর

শীতের আগমনে লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা

শীতের আগমনে গত কয়েকদিন ধরে আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। রাত শেষে ভোরে আলো ফুটলেও কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে থাকে প্রকৃতির চারপাশ।

একটু বাতাস বইলেই কেপে উঠে সমস্ত শরীর। আর তাতেই বুঝা যায় দরজায় কড়া নাড়ছে শীত।

আর শীতের আগমনে লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার সকল লেপ-তোষক কারিগররা।

শীত মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুুতি হিসাবে হিড়িক পরে গেছে লেপ-তোষক বানানোর দোকানে।

অনেক পরিবারের লোকজন তাদের বাস্কে ভর্তি রাখা লেপ-তোষক বের করে মেরামত করছেন।

কারিগররা বলছেন, কিছুদিন পরে ক্রেতাদের ভিড় আরো বাড়বে। ক্রেতাদের এই আনাগোনা চলবে পুরো শীত জুড়ে।

শীতের আগমনে চরফ্যাশন পাড়া-মহল্লায় পিঠা বিক্রির ধুম

সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, লেপ-তোষকের দোকানের সবকটিতেই ছিল কারিগরদের লেপ-তোষক বানানোর ব্যস্ততা।

দোকানিরাও অর্ডার গ্রহণ এবং ক্রেতাদের বিভিন্ন রঙ ও মানের কাপড় এবং তুলা দেখাতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।

কেন্দুয়া বাজারের বিভিন্ন লেপ-তোষক ব্যবসায়ী জানান, তুলার মান ও পরিমাণের ওপর নির্ভর করে লেপ-তোষক তৈরির খরচ।

এ বছর করোনা মহামারির জন্য জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় স্বাভাবিক ভাবেই লেপ-তোষক তৈরিতে খরচ একশ থেকে দুইশ টাকা বেড়ে গেছে।

আর একটি লেপ-তোষক বিক্রি করে তাদের ২’শ থেকে ৩’শ টাকা লাভ হয়।

এদিকে, শীতের আগমনী বার্তার সাথে পাল্লা দিয়ে শীত নিবারণের উপকরণ লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা।

কারণ প্রতিটি এলাকাতেই শীত জেকে বসার আগেই শীত নিবারণে ওই সব লেপ-তোষক তৈরির দোকানে ভিড় করছে এ অঞ্চলের মানুষ।

শীতের কারণে অনেকে শীত নিবারণের জন্য হালকা কাঁথা ও কম্বল ব্যবহার শুরু করছেন।

শীতের আগমনে ব্যবসায়ীরা আরো জানায়, শীত আগমনের সাথেই কেন্দুয়ার বিভিন্ন লেপ-তোষক কারিগর ও ব্যবসায়ীদের মাঝে কর্মচাঞ্চল্যতা ফিরে এসেছে।

তারা এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন।

সুনামগঞ্জে ট্রাইব্যুনালের ৪৭টি মামলার আপোষ নিষ্পত্তির রায়

উপজেলার ছোট-বড় হাটবাজার গুলোতে জাজিম, বালিশ, লেপ, তোষক তৈরি ও বিক্রির কাজে কারিগর ও ব্যবসায়ীরা নিয়োজিত।

কাপড়ের মান বুঝে লেপ-তোষকের দাম নির্ধারণ করা হয়। ৪-৫ হাত লেপের দাম পড়ছে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা।

আর তোশক তৈরিতে দাম পড়ছে ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে। তবে কেউ কেউ বলছেন, এবার তুলার দাম বেশি।

কালার তুলা প্রতিকেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, মিশালী তুলা ৪০ টাকা, সিম্পল তুলা ৫০ টাকা, শিমুল তুলা ৩৫০ টাকা ও সাদা তুলা ৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

শীতের তীব্রতা বাড়লে লেপ-তোষক তৈরি ও বিক্রি আরো বাড়বে এমনটি প্রত্যাশা করছেন লেপ-তোষক ব্যবসায়ীরা।

/ রুকন উদ্দিন

The Bangla Wall
http://shopno-tv.com/
https://shopnotelevision.wixsite.com/reporters
Shopno Television
Shopno Television
http://shopno-tv.com/

কেন্দুয়া থানা (নেত্রকোনা)

Full Name: Md. Rokan Uddin Father’s Name : Md. Abu Taher Mother’s Name: Kursida Begum Mobile: +8801719-952219, Ex-+8801710-757262 Date of Birth: 16 January, 1986 Blood Group: A + National ID: 7224703816649 Address: Vill. Tangguri Horiamala, Post: Kendua PS: Kendua, Dist: Netrakona

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *